শি রো না . . .
বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি জনবহুল ও উন্নয়নশীল রাষ্ট্র। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে পাকিস্তান থেকে স্বাধীনতা অর্জনের পর দেশটি বিশ্ব মানচিত্রে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আবির্ভূত হয়। প্রথমে ইখতিয়ার উদ্দিন মোহাম্মদ বিন বখতিয়ার খলজির আগমন ঘটে ১২০৪ শতকে। এ সময় তিনি বাংলার পশ্চিমে নদীয়া ও উত্তর বাংলার কিছুটা অংশ দখল করেন। তবে,১২০৬ সালে বিহার অভিযানে মারা যান। বাংলাদেশের সভ্যতার ইতিহাস চার সহস্রাব্দেরও বেশি সময় ধরে সেই ক্যালকোলিথিক যুগ থেকে চলে আসছে। দেশটির প্রারম্ভিক ইতিহাস হচ্ছে আঞ্চলিক আধিপত্যের জন্য হিন্দু ও বৌদ্ধ সাম্রাজ্যসমূহের মধ্যকার দ্বন্দ্ব ও প্রতিযোগিতার ইতিহাস।
contact-bg-an-01
img img
24 +

বছরের অভিজ্ঞতা

বিদ্যালয় এর ইতিহাস

বিদ্যালয় এর ইতিহাস

মেহেরপুর জেলাধীন গাংনী উপজেলার অধীনে রায়পুর ইউনিয়নের অন্তর্গত নিভুত পল্লী অঞ্চলে জনসাধারণের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় কে,এ,বি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ০১-০১-২০০০ ইং সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই বিদ্যালয়টি তার উদ্দেশ্যে শিক্ষা মাধ্যমে সমাজের শিক্ষার্থীদের জীবনের প্রস্তুতি দেওয়া, বৈশিষ্ট্যমূলক শিক্ষা প্রদান করা, এবং ক্ষুদ্রতম এলাকার শিক্ষার্থীদের উন্নত জীবনের দিকে প্রেরণা দেওয়া। বিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠা লগ্নে ৯ জন কার্য নির্বাহী সদস্য, ৭ জন শিক্ষক, এবং দুইজন কর্মচারী সহ মোট ৪৬ জন ছাত্রছাত্রী নিয়ে যাত্রা শুরু করে। বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা লগ্নে তিনটি গ্রামকে নিয়ে যাত্রা শুরু করে, যা হচ্ছে কড়ূইগাছি, এলাঙ্গী, ও বাতানপাড়া। এই কারণে এই বিদ্যালয়টির নাম কে,এ,বি হয়। অত্র বিদ্যালয় ০১-০১-২০০১ ইং সালে নিম্ন মাধ্যমিক পাঠ দানের অনুমতি, ০১-০১-২০০৪ ইং সালে স্বীকৃতি এবং মাধ্যমিক পর্যায়ে ০১-০১-২০০৪ ইং সালে পাঠদানের অনুমতি এবং ০১-০১-২০০৮ ইং সালে স্বীকৃতি লাভ করে। উক্ত বিদ্যালয়টি শিক্ষক মন্ডলীর নিরালস প্রচেষ্টায় অদ্যা বিধি পর্যন্ত সুনামের শহীদ পরিচালিত হচ্ছে। এই বিদ্যালয়টির প্রমাণ স্বরূপ ভালো ফলাফলের জন্য মেহেরপুর জেলা প্রশাসক ও জেলা শিক্ষা অফিসারের মহোদয় পক্ষ থেকে ২০০৮ ইং সালে আন্তরিক অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জ্ঞাপনের মাধ্যমে একটি সনদ প্রদান করেন। এই সনদ দেওয়া হয়েছে বিদ্যালয়টির শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের উত্তরাধিকার ও সম্মানের সাথে, তাদের কঠিন প্রচেষ্টার জন্য। ভালো ফলাফলের জন্য সরকারি নীতিমালার আওতাভুক্ত হয়ে ২০১৯ ইং সালে নিম্ন মাধ্যমিক এবং মাধ্যমিক একবারে এমপি ভুক্ত হয়। এই বিদ্যালয়ে বর্তমানে ২৭ জন শিক্ষক এবং কর্মচারী কর্মরত আছে। এই বিদ্যালয়টি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা ও উন্নতির পথে একটি মাধ্যমিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে এবং স্থানীয় সমাজে শিক্ষা ও সামাজিক উন্নতির মাধ্যমে দীর্ঘদিন ধরে সার্থক যাত্রা করছে। এই বিদ্যালয়ের সমৃদ্ধ ইতিহাস এবং শিক্ষার সৌন্দর্য মেহেরপুর জেলা এবং বাংলাদেশের সমৃদ্ধ শিক্ষা পার্থক্য প্রতিষ্ঠানের হিসেবে একটি নতুন চ্যাপ্টার লেখেছে। এই বিদ্যালয়টির সকল শিক্ষক, কর্মচারী, ও শিক্ষার্থীর প্রতি গর্ব এবং সমর্থন প্রদান করা উচিৎ, যাতে এই প্রশংসান্বিত বিদ্যালয় আরও উন্নতি এবং সাফল্যে এগিয়ে যেতে পারে। এই বিদ্যালয়ের সম্প্রেষণ সংখ্যা এবং শিক্ষার্থীদের শিক্ষার্থী জীবনে কৃতক্রিয়াকরণ এবং সামাজিক উন্নতির জন্য সমর্থক হয়ে আসছে। এই বিদ্যালয় ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষার্থী জীবনে সাংস্কৃতিক ও খেলাধুলার জন্য সুযোগ প্রদান করছে, যা তাদের আত্মবিশ্বাস এবং আত্মসমর্থনে সাহায্য করছে।